লালমনিরহাটের গোকুন্ডা ইউনিয়নের গুড়িয়াদহ (মোকন্দ দীঘিরপাড়) এলাকার জমি-জমা সংক্রান্ত বিষয়ের জের ধরে একটি ষড়যন্ত্রমূলক হেও প্রতিপন্য করার উদ্দেশ্যে মিথ্যা (সাজানো) মামলার অভিযোগ উঠেছে একই এলাকার কতিপয় ব্যক্তিগণ এর বিরুদ্ধে।
রোববার (৭ জুলাই) লালমনিরহাট পুলিশ সুপার বরাবরে লালমনিরহাটের গোকুন্ডা ইউনিয়নের গুড়িয়াদহ (মোকন্দ দীঘিরপাড়) এলাকার মোঃ আব্দুল হকের পুত্র মোঃ এমদাদুল হক (৩৫) এ অভিযোগ দাখিল করেছেন।
মোঃ এমদাদুল হক স্বাক্ষরিত অভিযোগে উল্লেখ করেন যে, জমি-জমা সংক্রান্ত বিষয়ের জের ধরে বাদী লালমনিরহাটের গুড়িয়াদহ এলাকার মোঃ নুর ইসলাম স্ত্রী মোছাঃ মুক্তা বেগম (৩৪)। চলতি বছরের গত ২৫ জুন বিজ্ঞ আমলী আদালত-১ লালমনিরহাট। একটি ষড়যন্ত্রমূলক হেও প্রতিপন্য করার উদ্দেশ্যে মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। যাহার মামলা নং-সিআর ৪৯৭/২৪ (লাল)। যাহাতে আইনজীবির মনগড়া আর্জি প্রতীয়মান হয় যে, জমি নিয়ে বিরোধ চলছে তাহা আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। আমাদের দায়ের করা মামলা বিজ্ঞ আদালত ঐ জমির উপর ১৪৪ ধারা জারী করেন (যাহার মামলা নং-পিটিশন ১০৮/(২৩)। সেই পুকুরের জমিতে বাদী পক্ষ বেআইনীভাবে প্রবেশ করে গন্ডগোল ও দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি করে। অপর দিকে যেখানে বাদীর হাসপাতাল ভর্তি রেজিষ্টারে বাদীর ঘাড়ে সামান্য ছিলা-যখম লেখা আছে। তাহাও বাদী পক্ষের পরিকল্পিতভাবে সাজানো এবং সেখানে আইনজীবি মনগড়া এসিড নিক্ষেপ করার কথা উল্লেখ করে কিভাবে, বাদীর করার মামলার কোন স্বাক্ষী প্রমান ও আলামত না থাকায় সংশ্লিষ্ট থানায় মিথ্যা অভিযোগ গ্রহণ করেননি। পরে আইনজীবীর মনগড়া আর্জির উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞ আদালত লালমনিরহাট সদর থানায় প্রেরণ করেন।
মোঃ এমদাদুল হক বলেন, আমার অভিযোগের উপরোক্ত বিষয়ের আলোকে দয়া পরবশ হয়ে সরেজমিনে তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।